• বৃহঃস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২
  • ঢাকা, বাংলাদেশ

শোক সংবাদ

শোক সংবাদ

  আন্দোলন প্রতিবেদন  

সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫  |  অনলাইন সংস্করণ

গত ২ জুলাই’২৫ কমরেড মর্জিনা (নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চার সভাপতি কমরেড জাফর হোসেনের স্ত্রী) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তার বাড়ী মাদারীপুর জেলার সদর থানা আউলিয়াপুর গ্রামে। ’৮০-দশকে তিনি গার্মেন্ট শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং বিপ্লবী শ্রমিক আন্দোলনের কর্মী হিসেবেও কাজ করেছেন।   তার স্বামী একজন বিপ্লবী হওয়ায় এবং সংসার চালানোর মতো তেমন আর্থিক সংস্থান না থাকায় ৮০-দশক থেকে তিনি গার্মেন্টসে শ্রমিকের চাকরি করে নিজের এবং সন্তানদের ভরণ-পোষণ করেছেন। এমনকি স্বামী এবং সংগঠনের জন্য আর্থিকভাবেও সহযোগিতা করেছেন। মাঝারি কৃষক পরিবারের সন্তান মর্জিনা শ্রমিকের কাজ করতে ইতস্তত করেননি এবং স্বামী/সংগঠনের উপর কোনো প্রকার অভাব-অভিযোগ তার ছিল না। বরং সর্বদাই স্বামী এবং সংগঠনের কাজে সহযোগিতা করেছেন এবং মিটিং-মিছিলে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। সন্তানরা বড় হয়ে তার দায়িত্ব নিলে তিনি বাড়ি গিয়ে বসবাস করছিলেন এবং একজন গুরুত্বপূর্ণ সহানুভূতিশীল হিসেবে সংগঠনকে সহযোগিতা করছিলেন। নারী কর্মী-সহানুভূতিশীল-সমর্থকদের তার এই অগ্রসর ভূমিকা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার রয়েছে।  আমরা তার অকাল মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। তার শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাই অশেষ সমবেদনা।

শোক সংবাদ

 আন্দোলন প্রতিবেদন 
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫  |  অনলাইন সংস্করণ

গত ২ জুলাই’২৫ কমরেড মর্জিনা (নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চার সভাপতি কমরেড জাফর হোসেনের স্ত্রী) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর। তার বাড়ী মাদারীপুর জেলার সদর থানা আউলিয়াপুর গ্রামে। ’৮০-দশকে তিনি গার্মেন্ট শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং বিপ্লবী শ্রমিক আন্দোলনের কর্মী হিসেবেও কাজ করেছেন।   তার স্বামী একজন বিপ্লবী হওয়ায় এবং সংসার চালানোর মতো তেমন আর্থিক সংস্থান না থাকায় ৮০-দশক থেকে তিনি গার্মেন্টসে শ্রমিকের চাকরি করে নিজের এবং সন্তানদের ভরণ-পোষণ করেছেন। এমনকি স্বামী এবং সংগঠনের জন্য আর্থিকভাবেও সহযোগিতা করেছেন। মাঝারি কৃষক পরিবারের সন্তান মর্জিনা শ্রমিকের কাজ করতে ইতস্তত করেননি এবং স্বামী/সংগঠনের উপর কোনো প্রকার অভাব-অভিযোগ তার ছিল না। বরং সর্বদাই স্বামী এবং সংগঠনের কাজে সহযোগিতা করেছেন এবং মিটিং-মিছিলে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। সন্তানরা বড় হয়ে তার দায়িত্ব নিলে তিনি বাড়ি গিয়ে বসবাস করছিলেন এবং একজন গুরুত্বপূর্ণ সহানুভূতিশীল হিসেবে সংগঠনকে সহযোগিতা করছিলেন। নারী কর্মী-সহানুভূতিশীল-সমর্থকদের তার এই অগ্রসর ভূমিকা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার রয়েছে।  আমরা তার অকাল মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। তার শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি জানাই অশেষ সমবেদনা।

আরও খবর
 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র